স্টাফ রিপোর্টার:
মাওলানা নূর আহমদ কাসেমী মাদ্রাসাকে ঢাল বানিয়ে বিলাসবহুল জীবন যাপনের পাশাপাশি গড়েছেন নামে বেনামে বিপুল পরিমাণের সম্পত্তির
যা নিয়ে তিন পর্বের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের আজ থাকছে
প্রথম পর্ব।
বিভিন্ন মহল ও সংগঠন থেকে আশা অনুদান টাকা এতিমখানার ও মাদ্রাসার নাম ভাঙ্গিয়ে আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
কাশেমীর জীবন শুরু কিশোরগঞ্জ জেলা থেকে ময়মনসিংহে এসে যিনি গড়েছেন নামে বেনামে বিপুল পরিমাণের সম্পত্তি ও অবৈধ কালো টাকার পাহাড়।
১৫ বছর পূর্বে তিনি ছিলেন একটি মাদ্রাসার একজন সাধারণ শিক্ষক আজ উনি বনে গেছেন কোটি কোটি টাকা ও বিপুল পরিমাণের সম্পত্তি মালিক যিনি আগে চলতেন প্যাটেল চালিত রিক্সায় উনি এখন চলে বিলাসবহুল দামি গাড়ী দিয়ে।
এলাকা সূত্রে জানা যায় তার এই অবৈধ সম্পত্তি ও কালো টাকার বিস্তারে ফ্যাস্টিস আওয়ামীলীগ সরকার আমলে বিভিন্নমহলে আওয়ামীলীগ নেতাদেরকে নিয়ে এলাকায় বিভিন্ন মানুষের উপর অত্যাচার চালিয়ে জমি জবরদখল করে রাজত্ব কায়েম করেছেন এ বিষয়ে প্রতিবেদকের কাছে নামে বেনামে বিপুল সম্পত্তির ডকুমেন্ট হাতে এসেছে।
এ বিষয়ে জোরপূর্বক জমি দখলের ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য
মোঃ রেদুয়ান জানান,
জামিয়া কাসেমিয়া মোমেনশাহী
মাদ্রাসার সূত্রে জানা যায় এতিমখানার ( ৫৪) জন ও সর্বমোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ( ২৫০) জনের মাসিক বেতনে চলে এই মাদ্রাসা কিন্তু সাধারণ মানুষের মনে রহস্য থেকেই যায় বিশাল ব্যয়বহুল এই প্রতিষ্ঠানটি এই সামান্য বেতন দিয়ে কিভাবে চলছে সচেতন নাগরিকদের প্রশ্ন?
এই অভিযোগের বিষয়ের জানতে মাওলানা নূর আহমদ কাসেমীকে তার মোটরফোনে যোগাযোগ করা চেষ্টা করলে ফোন ধরেন নাই।